১। যকের ধন
হেমেন্দ্র কুমার রায়
ঠাকুরদাদা মারা গেলে পরে তাঁর লোহার সিন্দুকে অন্যান্য জিনিসের সাথে পাওয়া গেল এক বাক্স। সেই বাক্সের ভেতর পাওয়া গেল শুধু একটি পুরনো পকেট-বুক আর... একটা মড়ার খুলি! ঠাকুরদাদার কি অদ্ভুত খেয়াল। এতদিন ধরে সিন্দুকে একটা মড়ার খুলি যত্ন করে রাখা! কি অদ্ভুত রসিকতা!
কিন্তু আসলেই কি তাই? জঞ্জাল ভেবে ফেলে দেয়া মড়ার খুলি চুরি করতে আসলো কে? এতদিনের পুরনো খুলি আর সেই সাধারণ কথা লেখা পুরনো পকেট-বুক নিয়ে শুরু হল কলকাতা থেকে আসাম পর্যন্ত পদে পদে বিপদে মোড়া দারুন এক অভিযান। বাঙ্গালীর ঘরের সাধারন ছেলেরা কি পাবে সেই আদি রাজার গুপ্তধনের সন্ধান?
ডাউনলোড
সম্পর্কিত লিংক
২। আবার যখের ধন
হেমেন্দ্রকুমার রায়
এই বইটিতে হেমেন্দ্র কুমার রায় পাঠককে কখনো নিয়ে গেছেন আফ্রিকায়, কখনো দক্ষিণ আমেরিকায় আর সব শেষে এই বাংলারই দার্জিলিং শহরে। টানটান উত্তেজনায় ভরা তিনটি অভিযান এবং রহস্যভেদের কাহিনী কিশোর সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে।
আবার যখের ধন – আফ্রিকার রত্নগুহার সন্ধানে যাবার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা এবং কখনো জন্তু-জানোয়ার, কখনো নরখাদকের মুখোমুখি হওয়ার রোমাঞ্চকর কাহিনী। পাতায় পাতায় রহস্য আর রোমাঞ্চে ভরা বইটি পড়তে শুরু করলে শেষ না করে ওঠা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে।
সূর্যনগরীর গুপ্তধন – দক্ষিণ আমেরিকায় গুপ্তধনের সন্ধানে যাওয়া এক অভিযাত্রী দলের কাহিনী। সেই দলে ছিল একটি বাঙালী কিশোরীও। কীভাবে ওরা প্রকৃতির বাধা, জীব-জন্তু এবং প্রেত-মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লড়াই করেছিল তারই কাহিনী। অভিযাত্রীরা শেষ পর্যন্ত সূর্যনগরীতে পৌঁছুতে পারবে তো?
হিমালয়ের ভয়ঙ্কর – দার্জিলিঙ-এ বেড়াতে গিয়ে নিখোঁজ হয় এক কিশোরী। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে বিমলরাও পড়ে একদল প্রাগৈতিহাসিক জীবের পাল্লায়। তারা মানুষের মাংস খায়। তবে কি বিমলরাও হারিয়ে যাবে চিরদিনের জন্য? রহস্য, রোমাঞ্চ আর ঘটনার ঘনঘটায় টান্টান কাহিনী।
ডাউনলোড
সম্পর্কিত লিংক